নাম : বিশ্বম, Vishvam
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
বিশ্বম, Vishvam অর্থ: সর্বজনীন
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 8
রাশি : মেষ রাশি
নক্ষত্র : রোহিনী
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: বিশ্বেশ, Vishvesh, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: বিশ্বজীত, Vishwajeet, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: বিশ্বজীত, Vishwajit, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: বিশ্বকর্মা, Vishwakarma, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: বিশ্বমুখা, Vishwamukha, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম বিশ্বম, Vishvam হবে আশা করা যেতে পারে যে এই মানুষগুলি সাধারণত উচ্চাকাঙ্খী হবে তাদের কর্মক্ষেত্রে। সাধারণত এদের জীবনের প্রধান লক্ষ্য হবে এদের ভবিষ্যৎ কে উজ্জ্বল করে তোলা। আবার এই চিন্তাভাবনার বিপরীত দিকে গিয়ে তারা সাধারণত সারাক্ষন রঙ্গ তামাশা করতে পছন্দ করবে এবং অন্যকে খুশি দিয়েই হয়তো তারা খুশি হতে পারবে। তাদের নিজেদের জীবনে এই জাতকেরা হয়তো ক্ষণস্থায়ী আনন্দে উন্মত্ত হতে বেশি পছন্দ করবে। যে মানুষদের নাম ভ দিয়ে শুরু হবে তারা হয়তো কোনো অন্য দেশে গিয়ে শিক্ষা অর্জন করার একটা ভালো সুযোগ পাবে। এই ব্যক্তিদের মধ্যে সাধারণত একটি অসাধারণ ক্ষমতা থাকে নিজেদের পড়াশোনার জগতের চারপাশে একটি কাল্পনিক গন্ডি তৈরী করে নেয়ার। এই মানুষদের এই গুনের ফলেই হয়তো তারা যে কোনো সৃজনশৈলীর জগৎকে নিজেদের কর্মক্ষেত্র বানিয়ে ফেলতে পারবে এবং নিজেদের কাজের জায়গায় সাফল্য লাভ করবে। তবে সাধারণত এই মানুষদের রসবোধ খুবই অতুলনীয় হয় এবং এর জন্য এরা অনেক খ্যাতি অর্জন করে। যেহেতু তারা হয়তো কথা বলতে খুবই ভালোবাসে সেহেতু সাধারণ মানুষের সাথে সংযোগ স্থাপন করার কাজে তারা হয়তো খুবই পটু হবে। যে কোনো কাজ ভালো ভাবে সুসম্পন্ন করার জন্য হয়তো তারা নিজেদের শারীরিক জোরের থেকে নিজেদের মানসিক বিচারশক্তির ওপর বেশি নির্ভর করে। শারীরিক দিক থেকে এই মানুষদের হয়তো মাঝে মধ্যেই সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তবে জীবনের আর সব দিকে হয়তো তারা সুখী হবে। যদিও এই নামের প্রভাবে থাকা মানুষেরা তাদের চারপাশে অনেক মানুষকে দেখতে পাবে তবে তা সত্ত্বেও হয়তো মাঝে মাঝে তাদের হবি এক লাগবে।
Advertisement
বিশ্বম, Vishvam এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
4 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম বিশ্বম, Vishvam হবে সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কাজের প্রতি নিষ্ঠাবাণ হবে এবং হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রের সাথে জীবনের আর সব ক্ষেত্রে একটি স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে। তাদের কর্ম জীবনের প্রতি নিষ্ঠার কারণে তারা হয়তো তাদের যে পেশাটি সব থেকে ভালো মানাবে সেইটা খুঁজে বার করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কর্ম জগতে নাম খ্যাতি ও অর্থ এই সবই লাভ করতে পারবে। সাধারণত তাদের বুদ্ধির জোরে তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে আরো অনেক বেশি সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তবে তাদের সাধারণত এই উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন তাদের ভবিষ্যতের জন্য কিছুটা টাকা সঞ্চয় করে রাখে। তাদের হয়তো তাদের জীবনের কিছু অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে ফেলা উচিত। এটা হয়তো তাদের খারাপ সময়ে তাদের খুবই কাজে দেবে। একজন মানুষ হিসেবে তারা হয়তো খুব বেশি রকম ভাবে একজন আবেগপ্রবণ মানুষ হয়ে উঠবে। তারা হয়তো প্রেমের সম্বন্ধে জড়িয়ে পরবে। তারা হয়তো নিজেদের মর্জির মালিক হবে। তাদের যা ইচ্ছে করে তারা সাধারণত সেটাই করে। তারা হয়তো খুবই পারিবারিক প্রকৃতির হয়। তবে কখনো কখনো তাদের পরিবারের সদস্যরা হয়তো বিনা কারণে তাদের আঘাত করে ফেলবে। এই কারণে হয়তো তারা খুবই গম্ভীর হয়ে উঠবে। আর তারা হয়তো নিজেদের পরিবারের থেকে আলাদা করে দেবে। তাদের আবেগজনিত সম্পর্কগুলি হয়তো তাদের কর্ম জীবনের ক্ষতি করবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের সব সিদ্ধান্ত তাদের হৃদয় থেকে না নিয়ে মস্তিস্ক থেকে নিতে হবে। তারা হয়তো সাজপোশাক বা সুন্দর চেহারা নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাবে না। তবে তারা মন থেকে খাঁটি হবে। তারা সাধারণত কৌতূহলী প্রকৃতির হবে। তারা হয়তো ব্যবসার ক্ষেত্রেও সৌভাগ্যশালী হবে। এখান থেকে হয়তো তারা অর্থ ও খ্যাতি অর্জন করতে পারবে।
.
যে জাতকদের নাম বিশ্বম, Vishvam হয় সেই জাতকেরা সাধারণত খুবই সংবেদনশীল হয়। তারা হয়তো খুব সহজেই আবেগপ্রবণ ও মানসিক ভাবে দুর্বল হয়ে পরে। নিজেদের ভরণপোষণ করার মতন ক্ষমতা সাধারণত তাদের থাকবে। তারা নিজেদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে হয়তো খুব তাড়াতাড়ি অগ্রসর হতে পারবে। খুব আশ্চর্যজনক ভাবে তাদের গায়ের রং সাধারণত সাদাটে বা লালচে গোছের হবে। রূপের দিক থেকে দেখতে গেলে এই মানুষেরা হয়তো বাহ্যিক দিক থেকে সুন্দর দেখতে হবে। তারা সাধারণত চমৎকার ও সুদর্শন দেখতে হবে। মানুষ হিসেবে এই নামের জাতকেরা হয়তো খুব সম্ভবত আকর্ষণীয় হবে। অন্যদের সাধারণত খুব সহজেই তাদের দিকে দৃষ্টি যাবে। এই নামের নিচে আসা মানুষেরা হয়তো তাদের বীরত্বের অনেক নমুনা দেখতে পারবে। এরা সাধারণত সাহসী হয় এবং অন্যদের সামনে হয়তো অনেক দৃষ্টান্ত মূলক কাজ করবে। এই মানুষেরা সাধারণত স্থিরমস্তিষ্কের মানুষ হয় এবং এদের মধ্যে হয়তো সততার একটি অনন্য দিক দেখা যাবে। তারা সাধারণত সংবেদনশীল ও করুনাময় হয়। তারা হয়তো খুব সহজেই অন্যদের কষ্টটা বুঝতে পারবে। তারা সাধারণত প্রকৃতির প্রতি বিশেষ ভাবে আকৃষ্ট হবে। তারা হয়তো অত্যন্ত শিল্পীসুলভ ব্যক্তিত্বের মানুষ হবে এবং গান ও নাচের প্রতি বিশেষ ভাবে আকৃষ্ট হবে। সাধারণত বিশ্বম, Vishvam এর জন্য পরিবারের সদস্যদের গুরুত্ব ও স্নেহ সব থেকে বেশি হবে। তারা হয়তো একদম অবিচলিত থাকতে পারবে আর অনেক ধরণের মতাদর্শ প্রকাশ করবে যা সাধারণত অন্য কেউ পাল্টাতে পারবে না। এই নামের মানুষদের ইষ্টদেবতা হয়তো গুরু ব্রহ্মা হবেন এবং তারা সাধারণত পড়াশোনায় অগ্রসর হওয়ার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেবে।
নাম
বিশ্বম, Vishvam বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
সর্বজনীন. এই নাম
26 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম বিশ্বম, Vishvam হবে সেই মানুষেরা হয়তো সাজপোশাকের সাথে গভীর ভাবে জড়িয়ে থাকবে এবং এই সংক্রান্ত সকল তথ্য সাধারণত এদের কাছে পাওয়া যাবে। এরা হয়তো সঠিক ভাবে ও সুন্দর ভাবে সাজগোজ করে বেরোতে খুবই পছন্দ করবে। কিন্তু সব থেকে বড়ো কথা হলো এই ব্যক্তিরা সাধারণত তাদের পিতামাতার প্রতি অসম্ভবরকম কর্তব্যপরায়ণ হয় যা তাদের ওনাদের খেয়াল রাখবে খুবই সাহায্য করবে হয়তো। এটা দেখা যায় যে এই নামের মানুষেরা হয়তো তাদের পিতামাতার সুখ ও শান্তির জন্য সব কিছু দিয়ে দিতেও রাজি হয়ে যাবে। এই জাতকদের একটা খুব বড়ো গুণ হয়তো তাদের স্থিতিশীলতা যার ওপর নির্ভর করে এরা হয়তো অনেক দূর এগোতে পারবে। তবে তাদের মধ্যে হয়তো তাদের পছন্দের সব জিনিসকে অধিকার করে নেওয়ার একটা বাসনা দেখা দিতে পারে। সেই জিনিসগুলির জন্য হয়তো তারা কখনোই কোনো আপোষ করবে না এবং কোনো ভাবেই এগুলোর জন্য তারা হয়তো কোনো ত্যাগ স্বীকার করবে না। তবে তাদের পরিণত বয়সের সাথে সাথে হয়তো তারা আধ্যাত্মিকতার দিকে বেশি আকৃষ্ট হবে এবং এই কারণেই হয়তো তারা তাদের পার্থিব সব সুখ ত্যাগ করতে রাজি হওয়ার যায়। নতুন কোনো কিছু সৃষ্টি করার ক্ষমতা হয়তো তার মধ্যে খুব বেশি মাত্রায় থাকবে। এই ব্যক্তিদের জন্য হয়তো এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে যে তাদের আত্মসম্মান যেন খুব বেশি মাত্রায় থাকে। এই মানুষেরা হয়তো কোনো ব্যাপারে আরো জ্ঞান অর্জন করতে পারলে খুবই খুশি হবে। তবে অন্যদের প্রতি হয়তো তারা খুবই অবজ্ঞা প্রদর্শন করবে। এতে হয়তো তাদের সামনের মানুষটির ওপর ইতিবাচক প্রভাব পরবে কিন্তু তাদের নিজেদের জন্য হয়তো ইটা খুবই খারাপ রূপ নেবে।